মঙ্গল. এপ্রিল 16th, 2024

আমরা সরকারের কাছে ১৮ দফা দাবি পেশ করেছি : কুমার বিশ্বজিৎ

বিনোদন বার্তা :

কুমার বিশ্বজিৎ। নন্দিত কণ্ঠশিল্পী ও সংগীত পরিচালক। স¤প্রতি বাংলা ঢোল থেকে প্রকাশিত হয়েছে তার গাওয়া ‘ঢাকা ড্রিম’ ছবির ‘হে ঢাকা’ গানটি। এই গান, বর্তমান ব্যস্ততা ও অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়ে কথা হয় তার সঙ্গে- ‘ঢাকা ড্রিম’ ছবির ‘হে ঢাকা’ গানটি কিছুটা ভিন্নধাঁচের। এই গান নিয়ে কী অনেক নিরীক্ষা চালানো হয়েছে? ‘ঢাকা ড্রিম’ ছবির ‘হে ঢাকা’ গানটি ছবির গান তৈরি এবং সংগীতায়োজনে নিরীক্ষা চালানোর যথেষ্ট সুযোগ ছিল এবং তা কাজে লাগানো হয়েছে। কারণ নির্মাতা প্রসূন রহমানের কাজের ধরন অনেকের চেয়ে কিছুটা হলেও আলাদা। ছবির পাশাপাশি গানেও ভিন্নতা তুলে ধরতে চান তিনি। এমনিতেও সিনেমার গান তৈরি হয় গল্পের বাঁকবদল এবং চরিত্রের নানা ঘটনা নিয়ে। আর গল্পে যখন নতুন কিছু থাকে, তখন গানের বিষয়েও আলাদা করে দেখানোর সুযোগ পান শিল্পী ও সংগীত পরিচালকরা। আমি এবং সংগীতায়োজক রেজাউল করিম লিমন সেই সুযোগ পেয়েছি।

প্লেব্যাকের বিষয়ে আমাকে নিয়মিত বা অনিয়মিত কোনোটাই বলা যাবে না। আমার কাছে যখন যে কাজ মানসম্পন্ন, নিরীক্ষাধর্মী কিংবা সময়োপযোগী মনে হয়, সেটাই করি। সিনেমায় একের পর এক যদি ভালো কাজের সুযোগ আসে, তাহলে নিয়মিতই প্লেব্যাকে দেখতে পাবেন। এর মধ্যে ‘ঢাকা ড্রিম’ ছবির পাশাপাশি এসএ হক অলীকের ‘গলুই’, অরুণ চৌধুরীর ‘জ্বলে জ্বলে তারা’য় গান গেয়েছি। এই কাজগুলো পরপর হয়েছে। আবার দেখা যদি এমন হয়, অনেক দিন ভালো কাজের সুযোগ হয়নি, তাহলে প্লেব্যাকে একটা বিরতি দেখতে পাবেন। এই সিদ্ধান্ত শুধু ভালো কিছু কাজের জন্য। অনেক দিন থেকেই ভাবছি, পুরোনো গানগুলো নতুন সংগীতায়োজনে প্রকাশ করা যায় কিনা।

যে গানগুলো এ প্রজন্মের অনেকে শোনার সুযোগ পায়নি, তেমনই কিছু বাছাই করেছি, যা কিছু গান অন্যান্য সংগীতায়োজককে দিয়েছি মিউজিক অ্যারেঞ্জমেন্টের জন্য। কিছু গানের সংগীতায়োজন নিজে করব। এর পর সেগুলো ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করার পরিকল্পনা আছে।